কলমে: স্বপন সরকারঃ অশ্রুসিক্ত আবেগ জড়ানো মনে পূর্নতায় ভরে স্বপ্ন, থাকে স্বপ্ন পূরণে নানাহ্ ভাবনা; হয়তো হবে পূর্ণ কাঙ্খিত চাওয়া এই-ই থাকে কামনা। আকাশ কুসুম থাকে না চাহিদার ব্যাসার্ধ, প্রাত্যহিক জীবন যাত্রা যেনো পায় স্বাচ্ছন্দ্য ; এ-ও যদি না পায় পূণ্যতা তবে তো ভাগ্যই বলতে হবে মন্দ। পরিশ্রম সৌভাগ্যের চাবিকাঠি শুনে এসেছে জীবনভর, কখনো কখনো
আনোয়ারুল কবীর বাবলুঃ ************************************* প্রথম এসেছিল আদম হাওয়া ফুটিয়ে ছিল শান্তি সুখের ফুল সেজদা করেছিল সকল সৃষ্টি শুধু ইবলিশ করেছিল ভুল। এসেছে বহু নবী রাসুল ওলি আওলিয়া পীর বিশ্ব জয়ি শাসক ছিল খালেদ বীন ওয়ালিদের মত বীর। ফেরাউন ছিল দেমাগ নিয়ে নিজেই বলিত আমি খোদা নমরোধ ছিল অহংকার নিয়ে মারলো শেষে লেংড়া মশা। অত্যাচারী রাবন
কলমে, মোঃ জাবেদুল ইসলামঃ বাজার গেলে চমকে উঠি, সবজির বাজার আগুন। নিত্যপন্যের দাম বেড়েছে, হয়েছে তাহার পাঁচ গুণ। বাড়ছে যে দাম প্রতি নিয়ত, নতুন নতুন রুপচর্চা নিয়ে। আমরা যে ভাই গরীব মানুষ, আজকে ভাত খাই কি দিয়ে। আলু পটল গাজর টমেটো, কপি মুলা লাউ কুমড়া ঝিঙে। সব কিছুরে দাম বেশি আর, আমার কেবল আজ ফিঙে।
কলমে, ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম ঘুরলাম সারাবিশ্ব দেখলাম কত দৃশ্য, সাথে ছিলো আরও শিষ্য প্রতিক্রিয়া সবার মিশ্র ! দেখেছি অনেক হিন্দু মুসলমান সবার আছে প্রচুর মান সন্মান, দেখেছি অনেক খৃষ্টান বৌদ্ধ সবার জীবন পাক পবিত্র শুদ্ধ ! গেরুয়া পোশাকে বৌদ্ধ টাই সুট পরা খৃষ্টান, ধূতি পাঞ্জাবি পরা হিন্দু দাড়ি টুপি ওয়ালা মুসলমান। ঈমানদার সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাসী,
কলমে, মুসলিমা আক্তারঃ প্রয়োজন ছাড়া বলিনা কথা আমি এমন ভাই, পছন্দ না হলেও যেন বোঝার উপায় নাই। সুযোগ বুঝে চুপটি থাকি সুযোগে গুনগান, চেষ্টা করি ভালোবাসতে সবার প্রতি সম্মান। বন্ধুর সাথে আড্ডা আছে তবে মাঝে মাঝে, আমাকেই রাখি সাবধানেতে আমাতেই রাখি কাজে। অপ্রয়োজনীয় কিছু নয় সহজ হিসেব নয়, গীবতে পাপ হয়ে যায় সময়ও নষ্ট হয়।
কবি: মোছাঃ আছিয়া আক্তার আছমাঃ পাখির গুঞ্জন আমার মন মাতায় পাখির গানের সুর আমার আবেগ জাগায়। পাখি তার কন্ঠে নবীর দরুদ পড়ে গুনগুন শব্দে সালাম জানায় খোদার দরবারে। পশুপাখি গাছপালা চিনল নবীর পরিচয় উম্মত হয়ে চিনলাম নারে ভিতরে তাই মরার ভয়। কামলিওয়ালা সাল্লেআলা রহমাতুল্লাহ আলামিন মহান প্রভুর প্রেমিক বন্ধু খাতামুল মুরসালিন। কোরাইশ বংশের প্রদীপ হয়ে
লেখক: ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলামঃ বাঙালি ‘হান চীনা’ ‘আরবজাতির’ পরে তৃতীয় বৃহৎ জাতি অবশ্য দক্ষিন এশিয়ায় বৃহৎ জাতি! বাঙালি জাতির মধ্যে বেঈমান লোভী স্বার্থপর ও ধর্মের নামে অধার্মিক বেশী! অন্য জাতির থেকে বাঙালি একটা হতভাগা জাতি যারা শাসিত হয়েছে মামলুক সালতানাত, খলজি, তুঘলক, মুঘল, ইস্ট-ইন্ডিয়া ইংরেজ ও পাকিস্তানের পাঞ্জাবি দ্বারা! ইংরেজ শাসক ১৯৪৭ সালে অখন্ড
কবি: মোছাঃ আছিয়া আক্তার আছমাঃ চার জনেতে নিয়ে যাবে কাঁদে বহন করে তিন জনেতে রাখবে আহা অন্ধকার কবরে। একশ জনে ভীর করিবে শেষ দেখা দেখিতে বরই পাতা গরম জল তৈরি করবে গোসল দিতে তোমার জন্মতে হেসেছিল সবাই মরণেতে কাদবে শেষ বেলায় শাড়ি খুলে সাদা কাফন পড়াবে। ইহ ছেড়ে পরকালে জানিনা মোর কি হবে না জানি
কলমে: মুসলিমা আক্তারঃ চরম খেলায় মেতেছে তারা ঝড় বয়েছে ধরায়, বহুরুপী তার নোঙ্গর তোলায় বহুরূপী তার খড়ায়। কখনো রৌদ্র কখনো বৃষ্টি কখনো ঝড়ের হাওয়া, কত কি যে দামিনীতে কখনো আবার নদী বয়ে যাওয়া। আপন হেসে ছদ্ম বেশে হাত তুলে কে বাজায় ? এতো সুরের তালে যেন রঙিন পুষ্প পারায়। আকুল করে রাখালির এই পাগল করা
কলমে: সাদিয়া আক্তার দীঘিঃ স্বদেশ তুমি অনুভবে অনুরণনে, বেঁধেছো আমায় জীবনে এবং মরনে, তোমারে জড়িয়ে রয়েছে আমার আশা, আর রাশি রাশি অফুরান ভালোবাসা। হে স্বদেশ! তুমি যখন থাকো ভালো আমার পরান তখন খুশীতে ভরা, স্বপ্নেরা সব ডানা মেলে যায় উড়ে তোমার বেদনে আমার হৃদয়ে খরা। গাছের ডালে পিয়ালেরা ঝাঁকে ঝাঁক, হিজল বনে পাখিদের আসা যাওয়া,